শনিবার, ৪ মে ২০২৪

পিএইচপি শিপইয়ার্ড পরিদর্শসীনে মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার ডি হাস

বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার ডি হাস সীতাকুণ্ডস্থ পিএইচপি শিপইয়ার্ড ও ইপসা’র সেইফটি ফার্স্ট সেন্টার পরিদর্শন করেন।
মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সকাল ১০টায় তিনি সেখানে পরিদর্শনে গিয়েছিলেন। পরিদর্শনকালে রাষ্ট্রদূত পিটার ডি হাসে’র সাথে উপস্থিত ছিলেন মার্কিন দূতাবাসের পাবলিক রিলেশন অফিসার স্টিফেন ইভেলি, ইনফরমেশন অফিসার আশা বে, এবং প্রেস ও মিডিয়া কো অর্ডিনেটর তারিকুল ইসলাম নাহিন।
পিএইচপি শিপইয়ার্ড পরিদর্শনকালে পিটার ডি হাসকে স্বাগত জানান পিএইচপির পরিচালক মো. জহিরুদ্দিন রিংকু। এসময় তিনি বিভিন্ন কার্যক্রম ঘুরে ঘুরে দেখেন এবং শ্রমিক নিরাপত্তা বিষয় ও গ্রিন ইয়ার্ড বাস্তবায়ন সরেজমিনে দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেন। পরে তিনি ইপসা’র সেইফটি ফার্স্ট সেন্টার পরিদর্শনে যান। এ সময় মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে স্বাগত জানান ইপসা’র প্রধান নির্বাহী মো. আরিফুর রহমান, ইপসা’র কো অর্ডিনেটর মো. আলী শাহীন প্রমুখ।
মার্কিন রাষ্ট্রদূত ইপসা’র সেইফটি ফার্স্ট সেন্টার ও প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিদর্শন শেষে বিভিন্ন স্টেক-হোল্ডারদের নিয়ে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় অংশগ্রহণ করেন।
এই সময় মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার ডি হাস বলেন, ইপসায় আসার আগে আমি বাংলাদেশ জাহাজ পুনঃপ্রক্রিয়াজাত শিল্প পরিদর্শন করি। ইয়ার্ডে পরিবেশ সুরক্ষা এবং শ্রমিক নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে মালিক পক্ষের নানা উদ্যোগ এবং প্রচেষ্টা দেখে আমার ভালো লেগেছে। দীর্ঘ দিন ধরে জাহাজভাঙ্গা শিল্প পরিদর্শনের অপেক্ষায় ছিলাম, পরে জানতে পারি ৪টি শিপইয়ার্ড গ্রিন শিপইয়ার্ডের সনদ পেয়েছে। আমি আশা করবো হংকং কনভেনশনের আলোকে সবগুলো শিপ রিসাইক্লিং ইয়ার্ড নিজেদের গ্রিন শিপ রিসাইক্লিং ইয়ার্ড হিসেবে প্রতিষ্ঠা করবে।
তিনি আরো বলেন, শিপ রিসাইক্লিং সেক্টরের জন্য ইপসা’র নিরাপত্তা সচেতনতা এবং প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের জন্য তিনি ইপসাকে ধন্যবাদ জানান।

সম্পর্কিত পোস্ট